Using android or windows? Just stay with us..by follow or like on our social pages! Don't worry!!'

Share apps: চমৎকার অ্যাপের নাম!


Android ব্যবহারীরা App Transfer-এ ক্রমেই মেতে উঠছে । কারণ, Android আসার আগে কোন Mobile Software অন্য কোন Mobile- Transfer করা অনেকটাই কঠিন ছিল। কিন্তু, বর্তমানে Androidর জন্য তৈরী করা হচ্ছে নতুন নতুন সব Transferring App। যেগুলো ব্যবহারও একটু কঠিনও বলা যায়। কারন, কোন Appটি Send করা হবে তা বাছাই করা অনেক সময় সাপেক্ষ ব্যাপারও বটে। তবে শেয়ার Appটি ব্যবহার করে সহজেই Android Phoneটি’তে থাকা Appর তালিকা দেখাবে। যেখান থেকে সহজেই পছন্দের Appটি সিলেক্ট করলেই পাঠানোর মাধ্যম দেখাবে। অর্থাৎ কোন মাধ্যম ব্যবহার করে Appটি Send করা হবে। মাধ্যম সিলেক্ট করা হয়ে গেলে Selected মাধ্যমে সরাসরি Receiver-কে খুঁজবে। তারপর Receiver পছন্দ করে সেন্ড করুন পছন্দের Appটি।

আমাদের পোস্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।


অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।



0 comments :

Wifi Hotspot Widget: হটস্পট চালু/বন্ধ করার সহজ অ্যাপ!


WiFi একটি দ্রুত মাধ্যম যা দিয়ে সহজেই দ্রুত গতির Internet ব্যবহার করা যায়। বর্তমানে Android OS চালিত ফোনগুলো ব্যবহারকারীকে WiFi-র আরো কাছাকাছি এনে দিয়েছে। Android ফোনগুলোতে ওয়াইফাই থাকবেই তবে, Android OS Version 2.1+ থেকে শুরু। কিন্তু, সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হচ্ছে মানুষের চাহিদারও। তাই একজন ব্যবহারকারী তার প্রয়োজন অনুযায়ী Android-র নতুন OS Jelly Bean চলে যাচ্ছে। আর এতে অভ্যস্ত হয়ে পড়ছে। এসব ব্যবহারকারীর অনেকেই আছে যারা Laptop-এ Internet ব্যবহার করতে পছন্দ করে। তারা Android Phone ব্যবহার করে WiFi করে থাকে। কিন্তু, Jelly Bean-এ WiFi Hotspot-র জন্য কোন Widget-র ব্যবস্থা রাখা হয়নি। যে কারনে ব্যবহারকারী’কে প্রতিবারই সেটিংস্ থেকে `WiFi Hotspot’ চালু করতে হয়। যা অনেক বিরক্তিকরও বটে। এই বিরক্তি থেকে মুক্তি পাওয়া যেতে পারে একটি Widget ইনস্টল করার মাধ্যমে। Wifi Hotspot Widget চমৎকারটি একটি উইগেট।
Widgetটি Home Screen-এ আনতে Home Screenর যেকোন জায়গায় Long Tap করুন>> একটি Window আসবে, সেখান Widgets-এ Tap করুন>> তারপর Slide করলেই Widgetটি দেখা যাবে>> তার উপর Long Tap করলেই কাজ শেষ।

আমাদের পোস্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।

উইগেটটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।



0 comments :

Bluetooth File transfer any file: ব্লু-টুথের আরেক চমক!


ব্লু-টুথ(Bluetooth) মোবাইলের ধারণাকে পাল্টে দিয়েছে, এটি পূর্বে অনেক জনপ্রিয় মাধ্যম হলেও অ্যান্ড্রয়েডের(Android) আর্বিভাবের কারণে বর্তমানে এর কদর আগের তুলনায় কমে গেলেও, কদর রয়েছে এখনও। কেননা, ব্লু-টুথ(Bluetooth) দিয়ে করা যায় অনেক ধরনের কাজ। পুর্বে সাধারন মোবাইলগুলো থেকে বড় ফাইল সেন্ড করা যেত না, কারন ব্লু-টুথের(Bluetooth) সীমাবদ্ধতার কারনে। বর্তমান সময়ে অ্যান্ড্রয়েডের(Android) আবির্ভাব সব ধরনের আবিস্কারের ধারণা পাল্টে দিয়েছে। ব্লু-টুথ(Bluetooth) দিয়ে এখন সবধরনের ফাইলই সেন্ড করা যাবে অথবা রিসিভও করা যাবে। ব্লু-টুথ(Bluetooth) ফাইল ট্রান্সফার(File Transfer) অ্যানি ফাইল অ্যাপটি(App) দিয়ে সহজেই যেকোন বড় ফাইল সেন্ড অথবা রিসিভ করা যাবে। যেসব রয়েছে অ্যাপটিতে(App):-

১. সহজ ব্যবহার কোন প্রকার সেটআপ(Setup) ছাড়াই,
২. দ্রুত ফাইল ট্রান্সফার(Fast File Transfer) করার সুবিধা,
৩. বড় ফাইল ট্রান্সফার(Large File Transfer) করার সুবিধা,
৪. সব ধরনের পাঠানো ও গৃহীত ফাইলগুলোর তালিকা,
৫. একাবারে একটি ফাইলকে একাধিক ব্যবহারকারীকে ফাইল সেন্ড করা যায়,
৬. রয়েছে নিজস্ব ফাইল ব্রাউজার(Own File Browser),

রয়েছে আরও অনেক সুবিধা।
আমাদের পোষ্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।

অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।


0 comments :

Kitkat Launcher: অতিরিক্ত লঞ্চারের সাহায্য ছাড়াই Launch করুন!


অ্যান্ড্রয়েডের অনেক ভার্সনই(Version) তৈরী করা হয়েছে এবং হচ্ছে। আর অনেকেরই আগ্রহ থাকে অ্যান্ড্রয়েডের সাথে আপগ্রেডেড(Upgraded) থাকতে। কেউ পুরাতন ফোনটাকেই আপগ্রেড(Upgrade) করে থাকে সিস্টেম(System) থেকে। আর যাদের ফোনটি আপগ্রেড(Upgrade) করা সম্ভব হয় না তাদের কেউ নতুন একটি ফোন কিনে থাকেন। যারা না কিনে থাকেন তাদের জন্যই ডেভেলপাররা(Developer) ওই OS-র হুবহু লঞ্চার(Launcher) তৈরী করে যা কিছুটা হলেও নতুন OS-র মতোই স্বাদ নেয়া যায়। তেমনই অ্যান্ড্রয়েড OS-র বর্তমানে সবচেয়ে লেটেস্ট ভার্সন ‘Kitkat’- এর অনুরুপ করে তৈরী করা হয়েছে এটি। বর্তমানে ‘Kitkat’ OS’কে অনুসরণ করে অনেক লঞ্চারই(Launcher) তৈরী করা হয়েছে, তবে এগুলো Run করতে আরেক লঞ্চারের(Launcher) সাহায্য নিতে হতো। অর্থাৎ অন্য আরেকটি লঞ্চার’কে(Launcher) পরিবর্তন করে মাত্র। কিন্তু, এক্ষেত্রে এই লঞ্চারটির(Launcher) তা প্রয়োজন পড়ে না।

লঞ্চারটি(Launcher) ব্যবহার করে যেসব নতুন নতুন পরিবর্তন দেখা যাবে অ্যান্ড্রয়েড ফোনটির স্ক্রিনে:-

১. আইকনে(Icon) পরিবর্তন দেখা যায়,
২. আইকনের সাইজেও(Icon Size) পরিবর্তন করার পাশাপাশি Edit-ও করা যায়,
৩. ডানদিকে Swipe করলে Google Now ওপেন করা যায়,
৪. Customize করা যায় Desktop এবং Drawer Grid
৫. Desktop Lock এবং Unlock করা যায়,
৬. রয়েছে Gesture-এরও সুবিধা,
লঞ্চারটির(Launcher) রয়েছে আরো অনেক সুবিধা। যা আমরা সংক্ষেপে তুলে ধরলাম।
আমাদের পোস্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।

অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।



0 comments :

File Expert: চমৎকার একটি ফাইল ম্যানেজমেন্ট অ্যাপ!


অ্যান্ড্রয়েড ফোনে Windows মতোই অনেক App তৈরী করা হচ্ছে। Windows-র মতোই অ্যান্ড্রয়েডের(Android) ফাইল সংরক্ষন করার অ্যাপ ‘File Expert’। File Manager HTTP অথবা FTP পদ্ধতিতে WiFi-  মাধ্যমে ফাইল শেয়ার(File Share) করে। এছাড়া এর রয়েছে আরো কিছু সুবিধা:-

১. সব ধরনের ফাইল অপারেশন(File Operation) করা যাবে:- কপি, পেস্ট, মুভ, ক্রিয়েট এবং রিনেম
২. জিপ ফাইল(Zip File) তৈরী বা ডিকমপ্রেস(Decompress) করে এমনকি রার(RAR) ফাইলকেও ডিকমপ্রেস(Decompress) করে,
৩. রয়েছে Thumbnail-এর সুবিধা
৪. Text View করার পাশাপাশি তা ডেভেলপমেন্ট(Development) করা যায়,
৫. ইমেজ ভিউয়ার(Image Viewer)ও রয়েছে এতে,

অ্যাপটির রয়েছে আরো অনেক সুবিধা।
আমাদের পোস্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।

অ্যাপটি ডাউনলোড করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।



0 comments :

Any Share দ্রুত ফাইল ট্রান্সফার করার আরেক চমক!


সময়ের সাথে সাথে প্রযুক্তির পরিবর্তন ক্রমেই হচ্ছে । আর বিশ্বকে অবাক করছে প্রতিনিয়ত। অ্যান্ড্রয়েড ওএস(Android OS) তেমন একটি চমক। এটি দিনকে দিন চমকই দিচ্ছে। অর্থাৎ অ্যান্ড্রয়েডের(Android) জন্য প্রতিনিয়তই তৈরী করা হচ্ছে সব সুবিধা সম্পন্ন অ্যাপস্ আর তেমন একটি অ্যানি শেয়ার অ্যাপ(Share App)। এটি এ যাবৎ যত ট্রান্সফার অ্যাপ(Transfer App) আছে তার মধ্যে সেরাই বলা যায়। রয়েছে আরো অনেক সুবিধা:-

১.  ওয়ান-টু-ওয়ান(One To One) শেয়ার: অপশনটি ব্যবহার করে সহজেই ইচ্ছে মতো একটি করে ফাইল শেয়ার করা যাবে,
২. গ্রুপ শেয়ার(Group Share): এটি দিয়ে একসাথে দুয়ের অধিক ব্যবহারকারীর সাথে ফাইল শেয়ার করা যাবে,
৩. ওয়ান কি ক্লিন(One Key Clean) যারা নতুন ফোন নিয়েছে তাদের জন্য এই অপশনটি। পুরাতন ফোনের ডেটাগুলো: ফোনবুকে(Phone Book) থাকা নাম্বারসমূহ(Numbers), এসএমএস(SMS), এবং ফটোগুলো(Photos) সহজেই সরিয়ে আনা যাবে,
৪. ‍ওয়্যারলেস শেয়ারার(Wireless Sharer): এই অপশনটি ব্যবহার করে অন্য কোন ব্যবহারকারী যদি কোন অ্যাপ বা গেমস শেয়ার করতে ইচ্ছুক থাকে তবে সহজেই জানা যাবে। অনুরুপভাবে, উক্ত ব্যবহারকারীর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য,
৫. গারবেজ ক্লিন(Garbage Clean): মোবাইলে থাকা অপ্রয়োজনীয় ফাইলস যা মোবাইলের মেমোরি দখল করে বসে আছে সেগুলো সহজেই এই অপশনটি ব্যবহার করে পরিস্কার করা যাবে,

আমাদের পোস্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।

অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।



0 comments :

Holo Launcher : চমৎকার সব সুবিধা তৈরী লঞ্চারটি!


সাধারন, শক্তিশালী, দ্রুত এবং সহজেই কাস্টমাইজ করা যায় এমনই একটি লঞ্চার।
কিটক্যাট লঞ্চারের উপর ভিত্তি করে এটি তৈরী করা হয়েছে।

ফিচারসমূহ(Features):
১. পুরো লঞ্চারটিই জেলী বিন(Jelly Bean) লঞ্চারের(Launcher) ফিচারগুলোর উপর তৈরী,
২. কাস্টম(Custom) ডেস্কটপ(Desktop) পেজ অর্থাৎ সর্ব্বোচ্চ নয়টি পেজ তৈরী করা যাবে,
৩.  রয়েছে কাস্টম ড্রয়ার(Custom Drawer) সেটি পোর্ট্রেইট/ল্যান্ডস্কেপ সাইজের উভয় হয়ে থাকে,
৪. স্ক্রল সুবিধাযুক্ত ডকের ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে,
৫. রয়েছে গেসচারও সোআইপ(Swipe) আপ/ডাউন ডেস্কটপের উপরের অংশেই যা দিয়ে সহজেই দ্রুত পছন্দের অ্যাপ ওপেন করা যাবে,
৬. আইকনগুলোর(Icons) লেবেলের রং পরিবর্তন করা যাবে,
৭. শর্টকার্ট/ফোল্ডার আইকনেও কাস্টমাইজ(Customize) করার মাধ্যমে পরিবর্তন আনা যায়,
৮. সেটিংস যেগুলো আপনার পছন্দ অনুযায়ী ছিল তা পরবর্তীতে ব্যাকআপ(Backup) রেখে রিস্টোর(Restore) করা সুবিধা রাখা হয়েছে,

উপরোক্ত সুবিধাসমূহ ছাড়াও রয়েছে আরো অনেক সুবিধা
আমাদের পোষ্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।
লঞ্চারটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।



0 comments :

Google Translate App: মুহূর্তেই লেখাকে অনুবাদ করুন!


ইংরেজী(English) একটি আন্তর্জাতিক ভাষা(International Language) যেকারণে পৃথিবীর সব ভাষাভাষী লোকেরা তাদের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপনের জন্য ব্যবহার করে এই ইংরেজি ভাষাকেই(English Language)। যাইহোক সময়ে অনেক দেশেই এমন এমন সব ওয়েবসাইট(Website) তৈরী করা হচ্ছে যাতে ইংরেজী’র(English) কোন অপশন রাখা হয় না বা থাকে না। আবার অনেক ক্ষেত্রেই দেখা যায় যে, একটি দেশে পণ্যে কোন প্রকার ইংরেজী’র নাম গন্ধ নেই । এমন অবস্থায় ‘গুগল ট্রান্সলেটের’(Google Translator) সাহায্য নেয়া হয়। গুগল তারা ব্যবহারকারীদের সুবিধার্থে তৈরী করেছে গুগল ট্রান্সলেট(Google Translator) নামক ওয়েবসাইট পাশপাশি তৈরী করেছে অ্যান্ড্রয়েড ব্যবহারকারীদের জন্য গুগল ট্রান্সলেট(Google Translate) নামক অ্যাপ। যা দিয়ে:-

১. 70টি ভাষায় অনুবাদ করা যাবে,
২. ট্রান্সলেট(Translate) করা যাবে অফলাইনেও(Offline) যদি ইন্টারনেট(Internet) কানেকশন নাও থাকে,
৩. ট্রান্সলেট(Translate) করা অংশটি যেকোন ডিভাইসে সেভ করাও যায়,
৪. চমৎকার একটি সুবিধা এই অ্যাপটির আর সেটি হচ্ছে ক্যামেরা(Camera)
তে লেখাটি ইনপুট(Input) করে দিলে সেটিও অ্যাপটি ট্রান্সলেট(Translate) করে দেখাবে,

আমাদের পোষ্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।


অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।


0 comments :

CutePDF দিয়ে সহজেই তৈরী করুন PDF



অফিসের(Office) বা অনলাইনে(Online) বা শিক্ষা(Study) সংক্রান্ত কোন প্রয়োজনে পিডিএফ(PDF) ফাইল তৈরী করার প্রয়োজন পড়ে। পিডিএফ(PDF) ফাইল তৈরী সুবিধা হলো এটি যদি শিক্ষা(Study) সংক্রান্ত কোন কাজে ব্যবহার করা হয় তাহলে তা একটি ভার্চুয়াল(Virtual) বইতে রুপান্তর করা যায়। আর অফিস(Office) বা অনলাইনে(Online) অনেকগুলো ফাইল আপলোডের(Upload) জন্য পিডিএফ তৈরী করা হয়। আর পিডিএফ(PDF) তৈরীর কাজটি করা যাবে ‘কিউট পিডিএফ’(Cute PDF) দিয়ে। ‘কিউট পিডিএফ’(Cute PDF) সফটওয়্যারটি(Software) মূলত প্রিন্ট(Print) অপশনটি দিয়ে কাজ করে। অর্থাৎ উইন্ডোজের(Windows) সফটওয়্যারগুলোতে যেগুলো প্রিন্ট(Print) নামক অপশন থাকে, সেগুলোতেই এটি কাজ করে।
আমাদের পোষ্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।

সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।


0 comments :

WiFi Free Zone অ্যাপ: ফ্রি’তে ওয়াইফাই হটস্পট কোথায় কোথায় দেখে নিন!

বর্তমান সময়ে সবচেয়ে জনপ্রিয় ইন্টারনেট কানেকশনের পদ্ধতিগুলোর একটি ওয়াইফাই(WiFi)। অনেকেই লিমিটেড ইন্টারনেট’কে ওয়াইফাই হটস্পট(WiFi Hotspot) তৈরী করে ব্যবহার করে। আর সেটি যদি হয় ফ্রি(Free) ওয়াইফাই হটস্পট(WiFi Hotspot) জোন তাহলে তো আর কথাই নেই। হ্যাঁ, যদি এক্সিলেন্ট সিগন্যালের(Excellent Signal) মধ্যে থাকেন তাহলে ওয়াইফাইয়ের পুরো মজাটাই নেয়া যাবে। অ্যাপটি(App) গুগল ম্যাপ(Google Map) ব্যবহার করে সহজেই কোথায় ফ্রি(Free) ওয়াইফাই হটস্পট(WiFi Hotspot) আছে মার্ক(Mark) করে দেখাবে।
অ্যাপটির(App) রয়েছে আরো কিছু সুবিধা।
আমাদের পোষ্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের (Like) বাটনে ক্লিক করুন।
অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।



0 comments :

অ্যান্ড্রয়েড ফোনের(Android Phone) জন্য আরেকটি প্রয়োজনীয় অ্যাপ: কিউআর কোড(QR Code) !


পন্যের মান(Product’s Quality), কোম্পানীর তথ্য কিকি উপাদান দিয়ে তৈরী ইত্যাদি সবকিছু সহজেই বার কোডের মাধ্যমে জানা যায়। কিন্তু, তা জানার জন্য প্রয়োজন ‘কোড স্ক্যানার’(Code Scanner) অ্যান্ড্রয়েড ফোনে(AndroidPhone) ক্যামেরা(Camera) ব্যবহার করে সহজেই তা একটি অ্যাপের(App) মাধ্যমে স্ক্যান(Scan) করা যায়। কিউআর কোড স্ক্যানার(QR Code Scanner), চমৎকার একটি অ্যাপ(App)। কিউআর কোড স্ক্যান(QR Code Scanner) করার পাশাপাশি এটি স্ক্যান(Scan) করে বারকোডও(Barcode)। বর্তমানে ইন্টারনেটে(Internet) পন্যের পরিচিতির ক্ষেত্রে কিউআর কোড(QR Code) খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

আমাদের পোষ্টগুলো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।

অ্যাপটি ডাউনলোড করতে নিচের লিংকে ক্লিক করুন।



0 comments :

Link2SD চমৎকার একটি অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ: লিংক-টু-এসডি!

অ্যান্ড্রয়েড ফোনে(Android Phone) সবাই সব ধরনের অ্যাপ(App) ইনস্টল(Install) রাখতে পছন্দ করে। কিন্তু, এই পছন্দটি এমন এক পর‌্যায় চলে যায়, যে ইনস্টল(Install) করা অ্যাপ(App) আর আনইনস্টল(Uninstall) না করেই নতুন নতুন সব অ্যাপ(App) ইনস্টল(Install) করতে থাকে। এক পর‌্যায়ে ফোনের মেমোরি(Memory) পুর্ণ হয়ে যায়। ফলে ফোনের নোটিফিকেশন বারে(Notification Bar) নোটিফাই(Notify) সূচক বার্তা দেখায়। আর ফোনটিও(Phone) নতুন আর কোন অ্যাপ(App) বা ইনস্টল(Install) করতে পারে না। এতে ফোনটিও(Phone) অনেক ধীর হয়ে পড়ে গতির দিক থেকে। আর সমস্যা থেকে মুক্তির জন্য আজ আমরা নিয়ে এসেছি ‘লিংক-টু-এসডি’(Link2SD) নামক একটি অ্যাপ(App)। এটি সহজেই কোন কোন অ্যাপ(App) ফোন মেমোরি’তে(Phone Memory) ইনস্টল(Install) করা তা দেখাবে পাশাপাশি এসডি কার্ডে(SD Card) মুভ(Move) করতেও সহায়তা করে। এমনকি সিলেক্ট অপশনের মাধ্যমে সহজেই কোন অ্যাপগুলো(Apps) এসডি কার্ডে(SD Card) রাখতে ইচ্ছুক তাও সিলেক্ট(Select) করে রাখা যাবে। ফিচারসমূহ(Features):-
১. লোকেশন(Location) পুর্ব থেকেই করে রাখা যায়,
২. কোন মুভেবল অ্যাপ(Moveable App) ইনস্টল(Install) করলে তা পূর্ব থেকে নোটিফাই(Notify) করে,
৩. কেস ক্লিয়ার(Cache Clear) করার জন্য রয়েছে ‘অন-ক্লিক ক্লিয়ার’(One Click Clear) উইগেট(Widget) বাটন(Button) সুবিধা,
৪. কোন অ্যাপ(App) মুভ(Move) করলে তার ডেটা ফাইলগুলো(Data Files) অপরিবর্তনীয় অবস্থায়ই থাকে,
৫. ফোনটি যখন ডেটা ক্যাবল(Data Cable) দিয়ে পিসির(PC) সাথে কানেক্টেড(Connected) করা হয় তখন অ্যাপটি প্রথম মেমোরিটি(First Memory) আনমাউন্টেড(Unmounted) অবস্থায় রাখলেও দ্বিতীয় মেমোরিটি মাউন্টেড(Second Mounted) অবস্থায় রাখে,
৬. সিস্টেম অ্যাপ’কে(System App) কনভার্ট(Convert) করে ইউজার অ্যাপে(User App) আর ইউজার অ্যাপ’কে(User App) সিস্টেম অ্যাপে(System App) কনভার্ট(Convert) পারে এটি,
রয়েছে আরো অনেক ফিচার(Feature) যা সংক্ষেপে তুলে ধরা হয়েছে।
আমাদের পোস্টগুলো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।
অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।



0 comments :

Ebuddy Messenger: চমৎকার একটি চ্যাটিং অ্যাপ(Chatting App)!


সোশ্যাল সাইটগুলো’তে(Social SItes) বর্তমানে মানুষের উপস্থিতি বেড়েই চলেছে। সাথে সাথে বাড়ছে সাইটগুলোর জনপ্রিয়তা সাইটগুলো’তে সহজেই এক্সেস(Access) করার জন্য তৈরী করা হচ্ছে নতুন নতুন সব অ্যাপস্(Apps)। আবার চ্যাটিং(Chatting) করার জন্যও তৈরী করা হচ্ছে বিভিন্ন ধরনের চ্যাটিং অ্যাপ(Chatting App)। তেমন একটি অ্যাপ(App) ইবাডি(Ebuddy) মেসেঞ্জার(Ebuddy Messenger) যা ব্যবহার করে সহজেই চ্যাট(Chat) করা যাবে:
ফেসবুক(Facebook), এমএসএন(MSN), ইয়াহু(Yahoo), এআইএম(AIM), আইসিকিউ(ICQ), জি-টক(G-Talk) এমনকি মাইস্পেসেও(Myspace)। ফিচারগুলো:-
১. সব নেটওয়ার্কের(Network) বন্ধুদের নামের তালিকা(List) দেখাবে একটি মাত্র লিস্টে,
২. ব্যাকগ্রাউন্ডে(Background) রান(Run) করে,
৩. ক্যামেরা(Camera) ব্যবহার করে এভাটার(Avatar) সেট করা যায়,
৪. কম রেজ্যুলেশন(Resolution) স্ক্রিনেও(Screen) চলে এটি,
আমাদের পোস্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।
অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।


0 comments :

Ram Booster Pro দিয়ে অ্যান্ড্রয়েড ফোনের র‌্যামকে আরো গতি দিন: র‌্যাম বুস্টার প্রো


অ্যান্ড্রযেড(Android) ফোনে ইন্টারনেট(Internet) ব্রাউজ(Browse) থেকে শুরু করে গেমস খেলে না এমন লোক খুব কমই আছে। এমনকি অ্যান্ড্রয়েড(Android) ফোনে অনেক ধরনের অ্যাপ ইনস্টল(Install) করা থাকে। আর একারনেই ফোনটি তার স্বাভাবিক গতি হারিয়ে ফেলে। আর এটি বিরক্তিরও কারণ বটে। আর এই সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ব্যবহার করা যেতে পারে ‘র‌্যাম বুস্টার প্রো’(Ram Booster Pro)। অ্যাপটি ব্যবহার করে যেসব সুবিধা পাওয়া যাবে:-

১. টাস্ক কিলারের(Task Killer) মাধ্যমে ব্যবহার করা অ্যাপগুলো(Apps) বন্ধ করে দিবে,
২. ফোনটি ব্যবহার করে ইন্টারনেটে(Internet) কোন পেজ(Page) ব্রাউজ(Browse) করা হয়, তখন ফোনের স্বাভাবিক গতি(Speed) হারাতে থাকে। আর এই অ্যাপটি(App) তৎক্ষণাৎ গতি ফিরিয়ে দেয়,
৩. অ্যাপটি(App) আবার অটোমেটিক(Automatic) বা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে চারটি স্তর বা লেভেল(Level) অনুযায়ী:- এগ্রেসিভ(Aggressive), স্ট্রোং(Strong), মিডিয়াম(Medium), জেন্টল(Gentle)
৪. এছাড়াও রয়েছে অন-ক্লিক(One-Click) ট্যাপ(Tap) সুবিধা যা হোমস্ক্রিনে(Homescreen) উইগেট(Widget) সেট করে সহজেই র‌্যাম(Ram) পরিস্কার করা যেতে পারে।
অ্যাপটির(App) রয়েছে আরো অনেক যা আমরা সংক্ষেপে গুরুত্বপূর্ন ফিচারগুলো(Features) তুলে ধরলাম!
আমাদের পোস্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।
অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন। ধন্যবাদ!


0 comments :

(Facebook) ফেসবুকের মতো গুগলের (Google) সোশ্যাল নেটওয়ার্ক: গুগল প্লাস অ্যাপ (Google+)


বর্তমান সময়ে সব বয়সের মানুষের কাছেই ফেসবুক (Facebook) একটি জনপ্রিয় মাধ্যম। আর এর পেছনে রয়েছে অনেক অনেক কারণ। কিন্তু, এই ফেসবুকের (Facebook) জনপ্রিয়তার অনূকরণ করেই গুগল (Google.com) তাদের চেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। গুগল প্লাস। তবে ফেসবুক’কে (Facebook.com) অনূকরণ করে গুগল প্লাস (Google Plus) তৈরী করলেও ফেসবুকের চেয়ে অনেক আধুনিক বলা যায় এই সোশ্যাল নেটওয়ার্কটি’কে (Social Network)। কারণ এর অনেক ধরনের সুবিধা। আর অ্যান্ড্রয়েড (Android) ব্যবহারকারীদের জন্য তৈরী করা হয়েছে গুগল প্লাস (Google Plus) অ্যাপ (App) যাতে সহজেই নেটওয়ার্কটিতে এক্সেস (Access) করা যায়। যা যা করা যায়:-

১. অ্যাপটি ব্যবহার করে সহজেই বন্ধুদের’কে অনুসরণ (Follow) বা ফলো করা যায়। তবে হ্যাংআউট (Hangout) ব্যবহার করে চ্যাট করার জন্য উভয়কেই অনুসরণ বা ফলো করতে হবে,
২. স্বয়ংক্রিয়ভাবে ফটো (Photo) বা ভিডিও (Video) রেজ্যুলেশন (Resolution) ঠিক রেখে ব্যাকআপ (Backup) হিসেবে রাখতে পারে,
৩. ফটোসমূহ: এনিমেশন (Animation), প্যানার‌্যামা (Panarama) ইত্যাদি সাপোর্ট (Support) করে,
৪. অ্যাপটি (App) এক্সেসও (Access) করে অনেক দ্রুত।
রয়েছে আরও অনেক ফিচারস্ ।
আমাদের পোষ্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।

অ্যাপটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের ক্লিক করুন।


0 comments :

অ্যান্ড্রয়েডের জন্য এবার অ্যাডোবি’র (Adobe) অ্যাপ: ফটোশপ টাচ্ (Photoshop Touch)


অ্যান্ড্রয়েড ফোনে (Android phone) চলে না এমন কোন কিছু আর বাকি নেই যা উইন্ডোজ (Windows) পিসি’তে (PC) বর্তমান আছে। উইন্ডোজ (Windows) পিসি’র (PC) প্রায় সব সফটওয়্যারই (Software) অ্যান্ড্রয়েডের জন্য ডেভেলপ (Develop) করা হচ্ছে। এমনই একটি চমৎকার অ্যাপ ‘ফটোশপ টাচ্’ (Photoshop Touch) যা অ্যান্ড্রয়েড ফোনের (Android Phone) জন্য ডেভেলপ (Develop) করা হয়েছে। যা ব্যবহার করে সহজেই উইন্ডোজ (Windows) পিসি’তে (PC) ফটোশপের (Photoshop) অনুরুপ কাজ করা যাবে। এমনকি রয়েছে সহজ ব্যবহারবিধি। এটাতে আরো একটি সুবিধা রাখা হয়েছে যা দিয়ে সহজেই একটি ছবির কাজ করার পর তা ফেসবুক (Facebook), টুইটারে (Twitter) শেয়ার (Share) করা যাবে।

ফিচারস্ (Features):

রয়েছে লেয়ারস (Layers), সিলেকশন টুলস্ (Selection Tools), অ্যাডজাস্টমেন্টস্ (Adjusments), ফিল্টারস্ (Filters) যা দিয়ে একটি সুন্দর ছবি (Image) তৈরীর কাজ করা যাবে,

অ্যাপটি 12 মেগাপিক্সেল (Megapixels) সাইজ পর‌্যন্ত ছবি (Image) সাপোর্ট (Support) করে, রয়েছে টিটোরিয়ালের (Tutorial) ব্যবস্থা যা দিয়ে সহজেই শেখা যাবে কিভাবে অ্যাপটি (App) ব্যবহার করে ছবির কাজ করতে হয়।
এছাড়াও রয়েছে আরো অনেক ফিচারস (Features)
আমাদের পোষ্টগুলো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।

অ্যাপটি ডাউনলোড (Download) করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

ধন্যবাদ!


0 comments :

কম খরচে পিসি’তে ব্রাউজ করার চমৎকার একটি নাম: অপেরা(Opera18) 18 (নতুন ভার্সন)!


                      
                                 অপেরা (Opera) যা বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় একটি নাম। সেটি হতে পারে মোবাইল ডিভাইসের (Mobile Device) জন্য কিংবা পিসি’র (PC) জন্য। এর জনপ্রিয়তার পিছনে একটি কারণ আর সেটি হচ্ছে কম ডেটা খরচে ইন্টারনেট (Internet) ব্রাউজ (Browse) করা। পুর্বে অপেরার (Opera) জনপ্রিয়তার পাশাপাশি ছিল সমালোচনা। কারণ অপেরা দিয়ে সহজেই যেকোন সাইট কম ডেটা (Data) খরচে ব্রাউজ করা গেলেও তা কিন্তু অনেক সাইটই পুরোপুরি লোড (Load) নিতে পারত না। আবার অনেক ক্ষেত্রেই অনেক অপশনই দেখাত না। যেমন আগের ভার্সনগুলো’তে ফেসবুকের (Facebook) ডেস্কটপ ভার্সন (Desktop Version) ঠিকভাবে লোড (Load) হয় না, আর হলেও তা স্বাভাবিক আচরণ করে না। যা একজন ইন্টারনেট (Internet) ব্যবহারকারীর জন্য খুবই বিরক্তির ব্যাপারও বটে। তবে, হ্যাঁ, অপেরা (Opera) তার ব্যবহারকারীদের সুবিধার কথা বিবেচনায় এনে তাদের নতুন ভার্সনে (Version) এনেছে আমূল পরিবর্তন। যেসব পরিবর্তন পাওয়া যাবে:-

ডিস্কভার (Discover):

এই ফিচারটি মূলত পৃথিবীর যেকোন টপ কোয়ালিটি’র খবর  দিবে। এমনকি অবস্থানগত খবর দিবে পাঠকের নিজস্ব ভাষায়।

মানসম্মত ব্রাউজ (Quality Browse):

এই ফিচারটি অপেরার ইন্টারফেস (Interface) মান বা কোয়ালিটি বজায় রেখে শক্তিশালী (Powerful) ব্রাউজ (Browse) করার সুবিধা দেয়।

স্পিড ডায়াল (Speed Dial):

স্পিড ডায়াল (Speed Dial) ফিচারটি’তেও আমূল পরিবর্তন আনা হয়েছে। স্পিড ডায়ালে (Speed Dial) ব্যাকগ্রাউন্ডটি দেখতে অনেকটা উইন্ডোজ 8 (Windows8) এর স্টার্ট মেন্যু’র মতো।

এছাড়াও রাখা হয়েছে আরো অনেক ফিচারস্।

আমাদের পোষ্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।


সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।



0 comments :

ফায়ারফক্সের (Firefox) জন্য চমৎকার একটি অ্যাড-অন (Addon):লাইটবিম (LightBeam)!


বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় ব্রাউজার (Browser) ফায়ারফক্স (Firefox)। এর ব্যবহারকারীর সংখ্যাও কম নয়। ব্রাউজারটি (Browser) ব্যবহার করে অধিকাংশ ইন্টারনেট ব্যবহারকারী। ব্রাউজার (Browser) প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠানটি ব্রাউজার (Browser) ব্যবহারের পাশাপাশি অন্যান্য অতিরিক্ত সুবিধা এর ব্যবহারকারীদের দেওয়ার জন্য তৈরী করা হয়েছে অ্যাড-অনস সার্ভিস (Addons Service)। সর্বপ্রথম ফায়ারফক্সই (Firefox) এই সুবিধাটি চালু করেছে। রয়েছে বিভিন্ন অ্যাড-অনস্ (Addons) ডাউনলোড (Download) করার জন্য স্টোর (Store)। ব্রাউজারটির (Browser) ব্যবহারকারীদের জন্য আজ আমরা ‘লাইটবিম’ নামক একটি ‘অ্যাড-অন’ (Addon)। যা ব্যবহার করে সহজেই জানা যাবে:-
১. এটি সংরক্ষন (Store) করবে আপনার পূর্বে ব্রাউজ (Browse) করা সাইটগুলোর পাশাপাশি থার্ড-পার্টি (Third-Party) সাইটগুলো যেগুলো আপনার ব্রাউজারে (Browser) সংরক্ষিত আছে,
২. ‘লাইটবিম’ (LightBeam) ভিজ্যুয়াল গ্রাফের (Visual Graph) মাধ্যমে আপনার ব্রাউজ (Browse) করা সাইটগুলোর প্রদর্শনের পাশাপাশি থার্ড-পার্টি (Third-Party) সাইটগুলোও দেখাবে, পাশাপাশি যেগুলো
৩. ‘অ্যাড- অনটির’ (Addon) সবচেয়ে আকর্ষনীয় বিষয় হচ্ছে সহজেই জানা যাবে অনলাইনে (Online) কে আপনাকে ট্র্যাক (Track) করছে।

রয়েছে অ্যাড- অনটির আরো অনেক ফিচারস (Features) যা আমরা সংক্ষেপে তুলে ধরলাম।
আমাদের পোষ্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।

‘অ্যাড- অনটি’ ডাউলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।


0 comments :

উইন্ডোজের জন্য বিশ্বব্যাপী কথা বলার জনপ্রিয় ও আধুনিক সফটওয়্যার: স্কাইপি (Skype)!


বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে থাকা যেকোন ব্যক্তির সাথে কাজের প্রয়োজনে বা অন্য যেকোন প্রয়োজনে কথা বলার প্রয়োজন পড়ে। আবার অনেকেরই ভিডিও ভেরিফিকেশনেরও (Video Verification) প্রয়োজন পড়ে। বিশ্বব্যাপী (Worldwide) ফ্রি’তে কথা বলা যায় এমন আধুনিক সব সুবিধা নিয়ে বর্তমানে কতই না সফটওয়্যার (Software) তৈরী করা হচ্ছে।
এক্ষেত্রে সবচেয়ে আধুনিক ও সহজেই ব্যবহারযোগ্য এমনই একটি সফটওয়্যার ‘স্কাইপি’।
স্কাইপি (Skype) অনেক পুরাতন সফটওয়্যার (Software) যা বর্তমানে মানুষের চাহিদার কথা বিবেচনায় এনে যোগ করা হচ্ছে সব নতুন ফিচারস্। রয়েছে ফেসবুক (Facebook) টাইমলাইন (Timeline) ব্যবহার করার সুবিধা অর্থাৎ যে কেউ ইচ্ছা করলেই সফটওয়্যারটি ব্যবহার করে ব্রাউজারের মতোই ফেসবুক (Facebook) ব্রাউজ (Browse) করতে পারবে। সফটওয়্যারটি থেকে বের হয়ে গেলেও সাইন আউট না করার পর‌্যন্ত এটি সব ধরনের নোটিফিকেশন চালু থাকে অর্থাৎ কানেক্টেড (Connected) যেকোন বন্ধু অনলাইনে আসা থেকে শুরু স্ট্যাটাস্ (Status) পরিবর্তন সবই নোটিফিকেশনের (Notification) মাধ্যমে জানা যাবে। আর এটি পিসি’র ডেস্কটপের (Desktop PC) স্ট্যাটাস বারে দেখাবে।
এছাড়াও রয়েছে আরো অনেক ফিচারস্
আমাদের পোষ্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।

সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।



0 comments :

এবার উইন্ডোজের জন্য গুগলের ফটো অ্যালবাম:পিকাসা (Picasa) 3.9!


উইন্ডোজ (Windows) পিসি’তে অনেকেই ফটো অ্যালবাম (Photo Album) রাখতে পছন্দ করে। আবার অনেকেই পছন্দের ফটোটি’কে এডিট (Edit) করতে পছন্দ করে। এক্ষেত্রে অনেক ফটো অ্যালবামই ডেভেলপ (Develop) করা হয়েছে কিন্ত, সব ফটো (Photo) অ্যালবামই আর একই বৈশিষ্ট্য হয় না। যার যার আলাদা কিছু ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্য থাকে। তবে গুগল (Google.com) তাদের ‘পিকাসা’ (Picasa) নামক সফটওয়্যারটি’তে রেখেছে ভিন্ন ভিন্ন চমৎকার সব বৈশিষ্ট্য। পিকাসা (Picasa) ইনস্টল করার পর স্বয়ংক্রিয়ভাবে পিসি’তে (PC) থাকা ছবিগুলো’কে যোগ করার অপশন দেখাবে।

কেন ইনস্টল করবেন, এই সফটওয়্যারটি’কে?
১. রয়েছে ভিজ্যুয়াল অ্যালবাম (Visual Album),
২. অ্যালবাম (Album) সাজানো সুবিধা,
৩. ভিডিও (Video) দেখার ব্যবস্থাও রাখা হয়েছে এতে,
৪. একটি ছবি’কে (Image) যেকোন রুপ দেয়া যাবে
৫. পিসি’তে থাকা ছবির লোকেশন (Location) দেখাবে নিজেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে,
৬. রয়েছে শক্তিশালী ইফেক্ট (Powerful Effect) সুবিধা,
৭. ইমেইল (Email) করার পাশাপাশি ব্লগে (Blog) সরাসরি শেয়ার করা যাবে,
৮. ছবির অ্যালবাম তৈরী করে তা সিডি’তে (CD) বার্ন করা যাবে, করা যাবে প্রিন্টও,
সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।

আমাদের পোষ্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।



0 comments :

পিডিএফ ফাইল জনপ্রিয় সফটওয়্যার (নতুন ভার্সন) -অ্যাডোবি রিডার (Adobe Reader)


বিভিন্ন প্রয়োজনেই কয়েকটি ডকুমেন্ট’কে (Document) একটি মাত্র ফাইলে (File) রুপান্তুর করার প্রয়োজন পড়ে। এতে করে উভয় পক্ষেরই সময় বাচেঁ। আর এটিই হচ্ছে পিডিএফ ফাইল। কিন্তু, পিসি’তে পিডিএফ (PDF) ফাইল পড়ার জন্য আলাদা একটি সফটওয়্যারের (Software) প্রয়োজন পড়ে। এ ধরনের ফাইল পড়ার জন্য প্রয়োজন পড়ে পিডিএফ রিডার (PDF Reader) নামক সফটওয়্যারের। কিন্তু, পিডিএফ (PDF) রিড করার জন্য অনেক সফটওয়্যারই (Software) তৈরী করা হয়েছে আর এগুলো মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় ও ব্যবহৃত অ্যাডোবি রিডার (Adobe Reader)। দেখা, প্রিন্ট (Print) করা এবং সার্চ(Search) করা, পিডিএফ ফাইলের (PDF File) পোর্টফোলিও (Portfolio) এবং পিডিএফ ম্যাপস (PDF Maps) অন্তর্ভূক্ত।

আমাদের পোষ্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।

সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।



0 comments :

উইন্ডোজ পিসি’র কনফিগারেশন ও বায়ো’সের তথ্য জানুন! - সিপিইউ-জেড (CPU-Z)


উইন্ডোজ (Windows) পিসি’র ব্যবহারকার করতে গিয়ে অনেক সময়ই তার কনফিগারেশন (Configuration) জানার প্রয়োজন পড়ে। অনেক সময়ই কম্পিউটারটির যন্ত্রাংশ (Parts) আপগ্রেড (Upgrade) করতে হয়, আবার অনেক সময় বায়োসের (BIOS) তথ্যও জানার প্রয়োজন পড়ে। গ্রাফিকসের (Graphics) কাজের সাথে যুক্ত’দেরও কনফিগারেশন (Configuration) জেনেও যংন্ত্রাংশ (Parts) যুক্ত বা পরির্তন করতে হয়। অনেক ক্ষেত্রে আবার র‌্যাম (Ram), প্রসেসর (Processor) পরিবর্তন করতে হয় সময়ের সাথে পরিবর্তন আনার জন্য। সফটওয়্যারটি (Software) এমন যে, এটি ইনস্টল (Install) করার কোন ঝামেলা নেই। সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার পর আনজিপ (Unzip) করুন, এরপর রান করুন।
সফটওয়্যরটি দিয়ে যা যা জানা যাবে:-
সিপিইউ (CPU)
১. নাম (Name) এবং নাম্বার (Number),
২. কোরে’র (Core) সংখ্যা এবং প্রক্রিয়া,
৩. প্যাকেজ (Package),
৪. কোরে’র ভোল্টেজ (Voltage),
৫. অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক ঘড়ি (Clock) ইত্যাদি,
৬. সব কেস লেভেল (Cache Level) (লোকেশন, সাইজ, স্পিড ইত্যাদি)
মেইনবোর্ড (Mainboard)
১. ভেন্ডর (Vendor), মডেল (Model) এবং রিভিশন,
২. বায়োস (BIOS) মডেল (Model) ‍ এবং তারিখ (Date),
৩. চিপসেট (Chipset)-এর বিবরণ এবং সেন্সর (Sensor)
৪. গ্রাফিকস্ ইন্টারফেস (Graphics Interface)

মেমোরি (Memory)

১. ফ্রিকোয়েন্সি (Frequency) এবং টাইমিং (Timing)
২. মডিউল (Module) এবং এসপিডি (SPD) ভেন্ডর (Vendor) নাম্বারসহ অন্যান্য বিশ্লেষন

সিস্টেম (System)
১. উইন্ডোজ (Windows) এবং ডাইরেক্টএক্স (DirectX) ভার্সন

আমাদের পোষ্টগুলো ভালো লাগলে পরবর্তী আপডেটের জন্য নিচের Like বাটনে ক্লিক করুন।

সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করার জন্য নিচের লিংকে ক্লিক করুন।



1 comments :